ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের নিয়ম

 

ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে আপনি কি বিস্তারিত জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়লে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের সমস্ত নিয়ম বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে ব্যবহার করলে অনেক উপকারী। গরমে অনেক সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহার করতে পারি। আবার শীতের সময়ও মুখে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে পারে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের নিয়ম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের নিয়ম 

ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের নিয়ম  সম্পর্কে যখন এখন বিস্তারিতভাবে জেনে নেই। অনেকেই জানেন না কিভাবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করে মুখে বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমাদের মুখের জন্য অনেক উপকার হয়েছে।

এটি ব্যবহার করার ফলে আপনার ত্বক সুন্দর করে নিতে পারবেন এবং ত্বকের বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে আপনি মুক্তি পেয়ে যেতে পারবেন। তবে অবশ্যই এটি ব্যবহারের পূর্বে আপনাকে জানতে হবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে কিভাবে ব্যবহার করতে হয়। সমস্ত নিয়ম আপনাকে জানতে হবে।

তা না হলে আপনি যদি নিয়ম মেনে না নেন আপনি বিভিন্ন ধরনের ক্ষতির মধ্যে পড়ে যেতে পারবেন খুব সহজেই। তাই চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে নেই ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে।। এবং এটি আমাদের ত্বকের জন্য কতটা উপকারী সমস্ত বিষয়ে আমরা এখন জেনে নেই। 

ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করে আমরা ফর্সা হতে পারি। ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর সাথে অন্যান্য উপাদান মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করা যায়। এইগুলোর কার্যকারিতা অনেক বেশি এবং প্রত্যেকটি বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতিতে তৈরি করা যায়।

তাই যারা নিজের ত্বকের সৌন্দর্য কিংবা উজ্জ্বলতা ফিরে আনতে চাই। তারা ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে পারি। ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর সঙ্গে কিছু উপাদান মিশিয়ে আমরা আমাদের ত্বকে ব্যবহার করতে পারি। এতে করে আরো বেশি কাজ করবে। তাহলে চলুন জেনে নেই কি কি ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর সাথে ব্যবহার করতে পারব।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল সঙ্গে+নারীকেল তেলঃ একটি পাত্রতে ৮ চামচ নারকেল তেল, এবং দুইটি ই ক্যাপসুল নিন এরপর নারকেল তাদের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভালোভাবে মেশান। এরপর কাঁচের একটা গ্রাসে অথবা ছোটখাটো কোন কোটোতে মিশিয়ে আধা ঘন্টা ফ্রিজে রেখে সেট করতে হবে।

ব্যবহারঃ ফ্রিজ থেকে বের করে ৫ মিনিট বা ৭ মিনিট রেখে দিয়ে পরবর্তীতে ফেসপ্যাকটি ভালোভাবে আপনার মুখের লাগাবেন। এরপর ১০ মিনিট পর্যন্ত রেখে দিবেন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন।

উপকারিতাঃ আপনি যদি সপ্তাহের চার দিন বা পাঁচ দিন এই ফেসপ্যাক টি ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ত্বক হবে উজ্জ্বল এবং সৌন্দর্য। এই ফেসপ্যাকটি ব্যবহার করলে আপনার মুখে ব্রণের সমস্যা এবং কালো দাগের সমস্যা থাকলে ঠিক করতে সাহায্য করবে। মুখের বিভিন্ন দাগ মিল করতে এই ফেসপ্যাকটি সাহায্য করবে।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর সঙ্গে লেবুর ব্যবহারঃ পরিমান মত লেবু দিতে হবে এবং দুইটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে একসঙ্গে মিক্স করতে হবে।

ব্যবহারঃ সপ্তাহের দুই দিন বা তিন দিন সকালের কিংবা গোসল দেওয়ার পূর্বে একটি মুখে নিতে হবে। এবং শুকানোর আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। শুকানো হয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।

উপকারিতাঃ বিভিন্ন সময় আমাদের ত্বক ফেটে যায় এটি ব্যবহার করলে ত্বক ফাটা থেকে বিরতি রাখবে। এবং ত্বকের কালো দাগের সমস্যা করবে। এবং ত্বক ফর্সা হবে।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল সঙ্গে মধুর ব্যবহারঃ প্রথমে এক চামচ মধু নিতে হবে, এরপর দুইটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিয়ে একসঙ্গে মিশিয়ে ভালোভাবে সেটআপ করতে হবে। এরপর কিছুক্ষণ রাখতে হবে।

ব্যবহারঃ প্রতিদিন এই প্যাকটি আপনি মুখে লাগাতে পারেন গোসলের পূর্বে। পরবর্তীতে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রাখতে হবে। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ভালোভাবে ধুয়ে ফেলবেন।

উপকারিতাঃ সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন এই প্যাকটি তাহলে গোসল এর পূর্বে মুখে লাগিয়ে নিবেন। এতে করে আপনার মুখের কালো দাগ এবং বিভিন্ন সমস্যা থেকে রক্ষা করবে।

চুলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের নিয়ম

অতিরিক্ত তাপমাত্রায় এবং ধুলায় যেমন ত্বকের ক্ষতি হয়, তেমনি চুলেও নানান ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এর জন্যই এই সময়ে আমরা চাই চুলের যত্ন। চুলের যত্নের জন্য আমরা ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে পারে। ভিটামিন এই ক্যাপসুল ব্যবহার করলেন চুলে থাকা বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে দিবে।গবেষণা করে দেখা গেছে, ভিটামিন ই ক্যাপসুল চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করলে চুল পড়া, চুল পাকা এবং চুলের আগা ফাটা রোধ করে। চুলের যত্নে যেভাবে আমরা ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করব।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল সঙ্গে নারকেল তেলর ব্যবহার

লম্বা চুল, ঘন বা মজবুত করতে নারিকেল তেলের সঙ্গে দুইটি ভিটামিন এই ক্যাপসুল একসঙ্গে মিশিয়ে একটি পাত্রে রেখে দিন।

ব্যবহারঃ সমপরিমাণ নারিকেল তেল ব্যবহার করবেন। তারপর গোড়া থেকে চুলের আগা পর্যন্ত লাগাবেন। দুই থেকে তিন ঘন্টা চুরে আগিয়ে রেখে দিবের। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেললেন।

উপকারিতাঃ
 সপ্তাহের দুই থেকে তিন দিন এই প্যাকটি ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার মাথার চুল পড়া, চুল পাকা বা চুলের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল সঙ্গে কাঁচা বাদাম এবং ডিমের ব্যবহার

প্রথমে একটি ডিম ভেঙে পাত্রে রেখে দিন। এরপর চারটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল থেকে তেল বের করে ভাঙ্গা ডিমের সঙ্গে মিশিয়ে নিন।এক চামচ বাদাম তেল নিয়ে ভালোভাবে ডিম এবং তেলের সঙ্গে মিশিয়ে নিন।

ব্যবহারঃ মাথার ত্বক থেকে শুরু করে চুলের গোড়ায় ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। এরপর এক ঘন্টা রেখে দিন। শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু দিয়ে ঠান্ডা পানি দিয়ে মাথার ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।

উপকারিতাঃ সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এই প্যাকটি ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে চুলের গোড়া মজবুত হবে। চুল পড়ার সমস্ত সমস্যার কমে যাবে।

ভিটামিন এই ক্যাপসুল সঙ্গে দই এবং মধু

একটি পাত্রের দু চামচ মধু এবং অর্ধেক কাপ দই নিয়ে নিন। এরপর তিনটি বা চারটে ভিটামিন ই ক্যাপসুল থেকে তেল বের করে দই এবং মধু সঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।

ব্যবহারঃ মিশিয়ে নেয়ার পর চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। এরপর আধাঘন্টা থেকে এক ঘন্টা পর্যন্ত রেখে দিন। শুকিয়ে গেলে ভালোভাবে মাথাটি ধুয়ে ফেলুন।

উপকারিতাঃ সপ্তাহে দু থেকে তিন দিন এই প্যাকটি ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার চুলের খুশকির সমস্যা দূর হবে। এবং চুলের উজ্জ্বলতার এবং সুন্দর্য ফিরে আসবে।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয়

আমরা প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকই। এই খাবার থেকে শরীরের ভিটামিন ই অভাব পূরণ না হলে আমরা প্রতিনিয়ত একটি করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেতে পারই। ভিটামিন ই ক্যাপসুলের রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা। ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমাদের ত্বকের যত্নে নিতে সাহায্য করে। এবং চুলের যত্নে নিতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করলে অনেক উপকারী হয়। নিয়মিতভাবে ভিটামিন এই ক্যাপসুল খেলে জীবনের অনেক কিছু পরিবর্তন হতে পারে। চিকিৎসকরা বলেন মানব শরীরের ভিটামিন ই ক্যাপসুল প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের নিয়ম 2
  • ত্বকের বিভিন্ন ধরনের দাগ দূর করতে , বলিরেখা ত্বকের টান পড়া ও অন্যান্য বিভিন্ন ধরনের দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
  • ত্বকের সুন্দর্য ফিরিয়ে আনতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল অনেক উপকারী।
  • চুল পড়া দূর করতে এবং নতুন চুল গজাতে, চুল কালো রাখতে ভিটামিন এই ক্যাপসুল সাহায্য করে।
  • নিয়মিতভাবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে শরীরের ভিটামিন ই অভাব দূর করে।
  • ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কিডনির সমস্যা হতে বাধা দিতে পারে।
  • চর্মরোগ দূর করতেও ভিটামিন এই ক্যাপসুল অনেক উপকারী।
  • ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে হাড়ের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে।

এইসব উপকারীও গুণ রয়েছে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের। আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে রক্ষা করতে পারে ভিটামিন এই ক্যাপসুল। তাই আমাদের উচিত প্রতিদিন একটা করে ভিটামিন ই ক্যাপচা খাওয়া। আমাদের শরীরের ভিটামিন এই ক্যাপসুল অনেক উপকারী। আপনি যদি প্রতিনিয়ত ভাবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেয়ে থাকেন, তাহলে আপনার ত্বকের সৌন্দর্য এবং চলে সুন্দর্য ঠিক রাখতে সহযোগিতা করবে। তাই আপনি একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিতভাবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল কত দিন বা কত মাস খাবেন তা জেনে নিবেন।

ভিটামিন ই ক্যাপসুলের অপকারিতা

ভিটামিন ই ক্যাপসুলে রয়েছে যেমন বিভিন্ন উপকারিতা তেমনি রয়েছে বিভিন্ন ধরনের অপকারিতা। ভিটামিন ই ক্যাপসুল অতিরিক্ত খেলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি হতে পারে। আমরা অতিরিক্ত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাব না। একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাব। ভিটামিন এই ক্যাপসুল খেলে কি কি উপকারিতা হতে পারে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।

মাথাব্যথাঃ অতিরিক্ত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে মাথাব্যথা ও মাথা ঘোরার সম্ভাবনা থাকতে পারে।

পেট ব্যথাঃ ই ক্যাপসুল অতিরিক্ত খেলে পেট ব্যথা, বা বমি বমি ভাব ও ডায়রিয়ার মত সমস্যা হতে পারে।

রক্ত পাতলা হওয়াঃ যারা রক্তপাত হওয়ার জন্য ওষুধ খান, তাদের ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নিবেন। কারণ ই ক্যাপসুল রক্ত পাতলা করার ওষুধের সাথে বিক্রিয়া করতে পারে।

ক্লান্তিঃ ভিটামিন ই ক্যাপসুল অতিরিক্ত ব্যবহার করলে ক্লান্তি বা দুর্বলতা হয়ে যেতে পারে। তাই আমরা অতিরিক্ত ই ক্যাপসুল খাওয়া থেকে বিরত থাকবো।

এলার্জি সৃষ্টিঃ অতিরিক্ত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে, কিছু ক্ষেত্রে এলার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। যেমন চুলকানি ও ত্বকের ফুসকুড়ি বা শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

গর্ভবতী নারীদের জন্য ঝুঁকি করঃ গর্ভবতী নারীদের জন্য ভিটামিন এই ক্যাপ্টেন খাওয়া উচিত নয়। যদি খায় ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তারপর খাওয়া উচিত।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কখন খেতে হয়

ভিটামিন ই ক্যাপসুল প্রতিদিন একটি করে খাওয়াই উচিত। সকালে কিংবা রাতের খাবারের পর একটি করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া সবথেকে উপকারী। আপনি চাইলে যেকোনো সময় ভিটামিন ই ক্যাপসুল করতে পারেন। দিনে একটি করে ভিটামিন এই ক্যাপসুল খেলে চুল পড়া বন্ধ করেন, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। তবে মনে রাখবেন অতিরিক্ত ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়া যাবে না। 

নির্দিষ্ট পরিমাণ মতো একটি করে খেতে হবে। আপনি যখন ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করবেন অবশ্যই তখন ভালো একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাবেন। ভিটামিন এ ক্যাপসুল ব্যবহার করলেন শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। প্রতিদিন একটা করে ভিটামিন ই ক্যাপ চলছে না শরীরের ভিটামিন ই অভাব পূরণ করে দিবে। পাশাপাশি শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে। এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি জানতে পেরে যাবেন ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের নিয়ম সমস্ত।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি মোটা হয়

আপনাদের অনেকের মনে প্রশ্ন থাকতে পারেন ভিটামিন এই ক্যাপসুল খেলে কি মোটা হয়। তাদের প্রশ্নের উত্তরে বলা যেতে পারে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে মোটা হয় না। ভিটামিন এই ক্যাপসুল খেলে শরীরের ভিটামিন ই এর অভাব পূরণ করে। এছাড়াও এই টি আর ও আমাদের শরীরের অনেক ধরনের উপকার হয়ে থাকে। ই ক্যাপসুল খেলে মোটা হওয়া যায় না। 
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি মোটা হয়
কারণ ই ক্যাপসুল মোটা হওয়ার কোন ঔষধ নয়। এইটি তে রয়েছে শুধুমাত্র ভিটামিন জাতীয় ক্যাপসুল। এই ক্যাপসুল খেয়ে মানুষ এখন পর্যন্ত মোটা হতে দেখা যায নি। তাই বলা যেতে পারে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে মোটা হওয়ার যায় না। তবে অতিরিক্ত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই আমাদের অতিরিক্ত ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে

লেখকের মন্তব্যঃ ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের নিয়ম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে  আজকে আমরা বিস্তারিত জানতে পারলাম। আরো জানতে পারলাম কিভাবে ত্বকের উজ্জ্বলতা , চুলের যত্ন নেওয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম। নিয়মিত ভাবে একটি করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া উচিত। আশা করি পোস্টে পড়ে আপনি ভিটামিন ই ক্যাপসুল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। 

ভিটামিন ই ক্যাপসুল সম্পর্কে কিছু তথ্য আপনি পেয়েছেন । যার ফলে আপনার কি ক্যাপসুল সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারবেন এবং ভালো উপকারিতা পাবেন। তবে আপনি ভালো একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাব্বির গাইড বিডি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url