কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

 

কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনি কি জানতে চাচ্ছেন। এবং কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণভাবে পড়ুন। এই আর্টিকেলে জানানো হবে কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং গর্ভবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
কলা কাঁচা হোক কিংবা পাকা দুই ধরনেরই কলা খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। কলা মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও পুষ্টি গুণ যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। কলা খেলে আমাদের স্বাস্থ্য সুস্থ থাকে। চলুন জেনে নেই কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে এবং গর্ভবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।

পোস্ট সূচিপত্রঃ কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা এখন বিস্তারিত জানবো। আমরা অনেকেই কলা খেতে ভালোবাসি। কিন্তু আপনাকে জানেন কলা খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য কত উপকারী এবং কলাতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ উপাদান। যা আমাদের স্বাস্থ্য অনেক উপকারে আসে।

১০০ গ্রাম ওজনের পাকা কলার মধ্যে রয়েছে পানি ৬২.৬ গ্রাম, প্রোটিন রয়েছে ১.১ গ্রাম, ভিটামিন সি রয়েছে ২৪ মিলি গ্রাম, শক্তির হয়েছে ১০৫ কিলো ক্যালোরি, শর্করা রয়েছে ২৩ গ্রাম, এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে ৫ গ্রাম, থায়ামিন রয়েছে ০.৫ গ্রাম, পটাশিয়াম রয়েছে ১৮৫ গ্রাম যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। তাহলে যখন জেনে নেই কলা খেলে আমাদের শরীরের জন্য কি কি উপকারিতা রয়েছে এবং কি কি অপকারিতা রয়েছে।

কলা খাওয়ার উপকারিতা

আমরা অনেকে প্রতিদিন কলা খেয়ে থাকি। কিন্তু সে জানে না কলা থেকে তার শরীরের জন্য কতটা উপকারিতা হয় এবং কতটা অপকারিতা হয়। আমরা এখন জানবো কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। এখন আলোচনা করা হবে কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।
কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
কলাতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ উপাদান যা আমাদের স্বাস্থ্যকে বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে। তাহলে চলুন জেনে নেই কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। আমাদের স্বাস্থ্যের কি কি উপকারিতা হয় সে সম্পর্কে আমরা এখন বিস্তারিত জানব।
  • কলাতে রয়েছে ক্যালসিয়াম। যা আমাদের হাড় কে মজবুত রাখতে সাহায্য করে এবং আমাদের দাঁত কে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে।
  • কলা খেলে আমাদের শরীরের পটাশিয়ামের একটি পূরণ করে দেয়। অনেক সময় আমাদের শরীরের পটাশিয়ামের ঘাটতি হলে শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে না। কলা খেলে পটাশিয়ামের ঘাটে পূরণ করে দেয়।
  • যাদের শরীরের ওজন কম রয়েছে তারা প্রতিদিন কলা খেতে পারেন। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি যা আমাদের শরীরে ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
  • কলা খেলে আমাদের পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া পেটের মধ্যে থাকে এগুলো পরিষ্কার করতে কলা অনেক উপকারী। তাই পেটের ব্যাকটেরিয়া পরিষ্কার করার জন্য প্রতিনিয়ত ভাবে প্রকাশ হতে পারে।
  • প্রতিনিয়ত ভাবে কলা খেলে আমাদের শরীরের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। যাদের হজম শক্তি দুর্বল তারা প্রতিনিয়ত ভাবে কলা খেতে পারেন।
  • কলা খেলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কারণ কলাতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যা শরীরে রোগকে দূর করতে সাহায্য করে।কলা খেলে আমাদের মস্তিষ্ক ঠিক রাখতে সাহায্য করে। কলাতে থাকা ভিটামিন বি যা আমাদের মস্তিষ্ক ঠিক রাখে এবং মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটায়।
  • প্রতিনিয়ত ভাবে কলা খেলে আমাদের চোখ সুস্থ থাকে। কলাতে থাকা ভিটামিন এ আমাদের চোখকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তাই চোখকে সুস্থ রাখতে প্রতিনিয়ত ভাবে কলা খেতে পারে।
  • প্রতিনিয়ত ভাবে প্রকাশে যায় আমাদের ত্বককে সুস্থ রাখে এবং সুন্দর করতে সাহায্য করে। তাই যারা ত্বককে সুস্থ রাখতে চান এবং সুন্দর করতে চান তারা প্রতিনিয়ত ভাবে কলা খেতে পারেন।
  • প্রতিদিন কলা খেলে আমাদের কিডনিকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা আমাদের শরীরের কিডনি সুস্থ রাখে। কিডনি সুস্থ রাখার জন্য প্রতিনিয়ত ভাবে কলা খেতে পারে।
  • আপনি যদি প্রতিনিয়ত ভাবে কলা খান তাহলে আপনার অতিরিক্ত মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
  • প্রতিনিয়ত ভাবে কলা খেলে আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। তাই আমাদের উচিত প্রতিদিন খাদ্যের তালিকায় কলা রাখা।
  • যাদের ডায়রিয়া রয়েছে অনেক সময় তাদের শরীরের পানি ঘাটতি দেখা দেয়। পানির ঘাটতি পূরণ করতে প্রতি নিয়ত ভাবে কলা খেতে পারেন। প্রতিনিয়ত কলা খেলে যাদের ডায়রিয়া রয়েছে পানির ঘাটতি পূরণ করে দেবে।
  • অনেকের আয়রনের অভাবে রক্তেরস্বল্পতা দেখা দেয়। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন যা আপনার রক্তের শূন্যতার সমস্যা দূর করে দিবে। তাই প্রতিদিন আমাদের কলা খাওয়া উচিত।
  • আমাদের শরীরের দুর্বলতা দূর করার জন্য প্রতিনিয়তভাবে কলা খাওয়া উচিত। যাদের শরীরে দুর্বলতা রয়েছে তারা প্রতিনিয়ত ভাবে কলা খেতে পারেন। কলা খেলে আমাদের শরীরের দুর্বলতা দূর হয়ে যায়।
  • কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। যে আমাদের শরীরের পটাশিয়ামের চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করে। তাই প্রতিনিয়ত ভাবে আমাদের করা খাওয়া উচিত।
  • যাদের ডায়াবেটিকস রয়েছে তাদের জন্যও কলা খাওয়া অনেক উপকারী। কলা হলো একটি মিষ্টি জাতীয় ফল তবুও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কলা খাওয়া অনেক উপকারে আসে। এতে করে তার সমস্যা হয় না এবং অনেক উপকারী পায়।
  • কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে দেয়। তাই যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিদিন কলা খেতে পারেন।
  • ছোট বাচ্চাদের প্রথমে শক্ত খাবারের খাওয়ানোর সময় কলা খাওয়ানো যেতে পারে। একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ছোট বাচ্চাদের কলা খাওয়াতে পারেন।
  • এছাড়াও গলাতে আরো আসে এন্ডঅক্সিডেন্ট-ক্যারোটিনয়েড় যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারই।
আমরা এত সময় জানলাম কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। কলা খেলে আমাদের শরীরে কি কি উপকারিতা হয় সেসব সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আশা করি জানতে পেরেছেন কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। কলা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। কলা আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে।
তাই আমাদের উচিত প্রতিদিন কলা খাওয়া। প্রতিনিয়ত ভাবে কলা খেলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করে। উপরে এত সময় আমরা জানলাম কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে তাহলে আশা করা যায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জেনে। তবে আপনি মনে রাখবেন অতিরিক্ত কলা খাওয়া যাবেনা। তাই কলা খাওয়ার আগে অবশ্যই একজন চিকিৎসার সাথে পরামর্শ অনুযায়ী কলা খাবেন।

কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা

আমরা অনেকেই পাকা কলা খেয়ে থাকে কিন্তু কাঁচা কলা অনেকেই খায় না। কলা পেকে গেলে আমরা সেটা খোসা ছাড়িয়ে খেয়ে ফেলি। তবে কাঁচা কলা রান্না করে সবজি সঙ্গে খেতে হয় অনেকেই ভোক্তা করে আবার খায়। আপনি যেভাবেই কাঁচা কলা খেয়ে থাকেন না কেন মনে রাখবেন কাঁচা কলাতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এবং পুষ্টিগুণ।

যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। তাহলে চলুন জেনে নেই কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। এবং কাঁচা কলা খেলে আমাদের শরীরের কি কি উপকারিতা হয় সে সম্পর্কে আমরা এখন বিস্তারিত জানব।
  • যাদের ওজন বেশি রয়েছে তারা প্রতিনিয়ত ভাবে কাঁচা কলা খেতে পারেন। কাঁচা কলা আমাদের শরীরে ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাই ওজন কমানোর জন্য প্রতিনিয়ত ভাবে কাঁচা কলা খেতে পারেন।
  • প্রতিনিয়ত ভাবে কাঁচা কলা খেলে আমাদের শরীরের রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকার জন্য কাঁচা কলা খাওয়া যায়।
  • আমাদের পেটে থাকা বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন দূর করে দেয় কাঁচা কলা খেলে। প্রতিনিয়ত ভাবে কাঁচা কলা খেলে আমাদের পেটের খারাপ যেসব ব্যাকটেরিয়া গুলো থাকে সেগুলো দূর করে দেয়।
  • প্রতিনিয়ত ভাবে কাঁচা কলা খেলে আমাদের শরীরে হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এবং হজম শক্তি ঠিক রাখতে প্রতিনিয়ত আমরা কাঁচা কলা খেতে পারি।
  • কাঁচা কলা তে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম যা আমাদের শরীরে হাড় কে মজবুত রাখতে সাহায্য করে। প্রতিনিয়ত কাঁচা কলা খেলে হাড় কে ক্ষয় হওয়া থেকে বাঁচাতে পারবে।
  • যাদের পেটে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিনিয়ত ভাবে কাঁচা কলা খেতে পারেন। কাঁচা কলা খেলে আমাদের পেটের সমস্ত সমস্যা দূর হয়। তাই পেটে সমস্যা দূর করার জন্য প্রতিনিয়ত ভাবে খাদ্যের তালিকায় কাঁচা কলা রাখা উচিত।
  • যাদের হার্টের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য কাঁচা কলা বেশ উপকারী। নিয়মিত ভাবে কাঁচা কলা খেলে হার্টের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
  • কাঁচা কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা আমাদের কিডনির জন্য অনেক উপকারী। তাই যাদের কিডনিতে সমস্যা রয়েছে তাদের খাদ্যের তালিকার সাথে কাঁচা কলা রাখা উচিত।
  • যাদের ডায়াবেটিস রোগ রয়েছে তাদের প্রতিনিয়ত ভাবে কাঁচা কলা খাওয়া উচিত। প্রতিনিয়ত ভাবে কাঁচা কলা খেলে ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে আসে।
  • চুল এবং ত্বকের জন্য অনেক উপকারী কাঁচা কলা। ত্বককে উজ্জ্বলতা করার জন্য খাদ্যের তালিকার সঙ্গে কাঁচা কলা রাখা উচিত।
  • শরীরের শক্তি কে মজবুত করতে প্রতিনিয়ত ভাবে কাঁচা কলা পারে খেতে পারেন। কাঁচা কলা খেলে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করেন। তাই যাদের শক্তি দুর্বল রয়েছে তারা প্রতিনিয়ত ভাবে কাঁচা কলা খেতে পারেন।
  • আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে বাঁচতে সাহায্য করে কাঁচা কলা। তাই আমাদের রোগ থেকে বাঁচার জন্য খাদ্যের তালিকায় প্রতিনিয়ত কাঁচা কলা খাওয়া উচিত।
আমরা এত সময় জানলাম কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। কাঁচা কদাকে বলা হয় ভিটামিনের উৎব। তাই আমাদের উচিত পাকা কলা খাওয়ার পাশাপাশি প্রতিনিয়ত ভাবে সবজির সঙ্গে রান্না করে কাঁচা কলা খাওয়া। কাঁচা কলা আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে দেয়। তবে অতিরিক্ত কাঁচা কলা খাওয়া যাবে না।

অতিরিক্ত খেলে আপনার শরীরের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতির দিকে করতে পারেন। অতিরিক্ত কাঁচা কলা খেলে আপনার গ্যাস হতে পারে এবং পেট ব্যাথা হবে ও বমি বমি ভাব আসতে পারে। তাই আমাদের কাঁচা কলা খাওয়ার সময় অবশ্যই সঠিক নিয়ম অনুযায়ী খেতে হবে। এজন্য ডক্টরে পরামর্শ নিয়ে আপনি কাঁচা কলা খাবেন। সঠিক নিয়ম অনুযায়ী কাঁচা কলা খেলে আপনি অনেক উপকারিত হবেন। তাই খাওয়ার আগে সঠিক পরিমাণ অনুযায়ী খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

খালি পেটে কলা খাওয়ার নিয়ম

আমাদের অনেকেরই সকালে নাস্তাই কলা খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে। আপনি যদি সকালবেলা কলা খান তাহলে আপনি সারাদিনের উপকারিতা পেতে পারেন। তবে মনে রাখবেন খালি পেটে কলা খাওয়া একদমই উচিত নয়। সকালে কলা দিয়ে নাস্তা করার সময় অবশ্যই কলার সঙ্গে রুটি কিংবা অন্য কিছু একসঙ্গে মিশিয়ে খাবেন। এতে করে আপনার অনেক উপকারে আসবে।

কিংবা কিছু একটা খেয়ে নেওয়ার পরে আপনি তারপর কলাটা খেতে পারেন। এতে করেও আপনার অনেক উপকার হবে। তবে আপনি অবশ্যই খালি পেটে কোন কলা খাবেন না। খালি পেটে কলা খেলে আপনার পেটে গ্যাস থেকে সমস্যা হতে পারে। আবার অন্যান্য সমস্যা ও হতে পারে তাই আপনি অবশ্যই খালি পেটে কলা খাওয়া হতে বিরত থাকবেন।

আর আপনি যদি খালি পেটে কলা খেতে চান তাহলে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খালি পেটে কলা খাবেন। তবে চিকিৎসকরা বলে দিয়েছেন খালি পেটে কোন কলা খাওয়া যাবেনা খালি পেটে কলা খেলে অনেক ধরনের সমস্যার মধ্যে পড়বে। তাই কিছু একটা নাস্তা করে নিয়ে তারপরে পেটে কলা খাবে। এতে করে আপনার অনেক উপকার হবে।

রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা

অনেকেই রাতে ঘুমানোর আগে কলা খেয়ে থাকি। কিন্তু সে জানে না রাতে কোথা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। রাতে কলা খেলে আপনার শরীরের অনেক উপকারিতা আসবে। তো চলুন জেনে নেই রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।

  • ঘুমানোর আগে কলা খেলে কলাতে থাকা শর্করা যা আপনার শরীরে রক্তের শর্করা তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
  • ঘুমানোর আগে কলা খেলে রাতের ঘুমটা অনেক সুন্দর হয়। তাই যাদের রাতের ঘুমানোর প্রয়োজন পড়বে তারা প্রতিনিয়ত ভাবে কলা খেতে পারেন।
  • হজম শক্তি ব্যক্তি করতে সাহায্য করে রাতে কলা খেলে। অনেকেরই হজমের সমস্যা রয়েছে খাবার খাওয়ার পরে খাবার হজম হয় না। তাই যাদের এই সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিনিয়ত ভাবে রাতে ঘুমানোর আগে কলা খেয়ে ঘুমাতে পারেন।
  • রাতে কলা খাওয়ার আরো একটি উপকারিতা হলো আমাদের শরীরের ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। সারাদিন কাজ করার ফলে আমরা রাতে ক্লান্ত হয়ে পড়ি। তাই আপনি যদি রাতে ঘুমানোর আগে কলা খেয়ে ঘুমান তাহলে আপনার শরীরের ক্লান্তি দূর হবে এবং শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে দিবে।
  • যাদের পিসিতে সমস্যা আছে ও ব্যথা করে তারা রাতে ঘুমানোর আগে দুইটি করে কলা খেতে পারেন। কলাতে থাকা পটাশিয়াম আপনার ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
  • যাদের রাতে ঘুমানোর সমস্যা রয়েছে ঠিকমতো ঘুম হচ্ছে না তারা রাতে ঘুমানোর আগে কলা খেয়ে ঘুমাতে পারেন। তাহলে আপনার তাড়াতাড়ি ঘুম চলে আসবে। তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবেনা এটা করে আপনার বিপদ হতে পারে।
আমরা এখন জানলাম রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। তবে মনে রাখবেন সবার জন্যই রাতে ঘুমানোর আগে কলা খাওয়া উচিত হবে না। যাদের ডাইবেটিস ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তারা রাতে কলা খাবেন না। খোলা ঠান্ডা জাতীয় ফল যাদের ঠান্ডা লেগেই থাকে তারা রাতে কলা খাবেন না। যাদের রাতে কলা খেলে সর্দি কিংবা কাশি হয় তারা কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

আর যাদের এইসব কোন সমস্যাই নেই তারা সঠিক নিয়ম অনুযায়ী রাতে ঘুমানোর আগে কলা খাবেন। পরিমাণ মতো কলা খেলে আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী হবে এবং আপনার স্বাস্থ্য সুস্থ থাকবে। তবে অবশ্যই রাতে ঘুমানোর আগে আপনি যদি কলা খেতে চান তাহলে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তারপরে খাবেন। তাহলে আপনার কোন বিপদ হবে না। বরং আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারে আসবে।

গর্ভবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা

আপনি কি গর্ভবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। গর্ভাবস্থায় কলা খেলে কি কি উপকারিতা রয়েছে এইসব সম্পর্কে এখন আমরা আলোচনা করব। আপনি যদি গর্ববস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে চান তাহলে আপনি এই আর্টিকেলটি করতে পারেন।
গর্ভবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভবস্থায় যে সকল খাবার রয়েছে সেসব খাবারের তালিকা মধ্যে থেকে অন্যতম একটি হলো কলা খাওয়া। গর্ববস্থায় কলা খেলে মা এবং সন্তান দুজনের জন্য অনেক উপকারী। তাহলে চলুন আমরা এখন জেনে নেই গর্ভবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।

গর্ভাবস্থায় পুষ্টিকর খাবারের মধ্যেও অন্যতম খাবার হলো কলা। গর্ভবতী নারীদের জন্য কলা খাওয়া অনেক উপকারী এবং অনেক পুষ্টিগুণ পাবে। গর্ভাবস্থায় যে সকল খাবার চিকিৎসকরা খেতে বলেন তার মধ্যে অন্যতম একটি হলো কলা। গর্ববস্থায় কলা খেলে গর্ভবতী মা এবং বাচ্চা দুজনের জন্যই খুবই উপকারী। অনেক সময়ই আমরা চিন্তায় পড়ে থাকে গর্ভবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা হবে কি না? অবশ্যই উপকারিতা হবে। তাহলে চলুন জেনে নেই গর্ভবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।
  • গর্ভবতী মায়েদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকার জন্য নিয়মিত কলা খেতে পারেন। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। যা গর্ভবতী নারীদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
  • গর্ভবতী মায়েদের ভালো ভাবে প্রসব হওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত কলা খাওয়ার খুব জরুরী।
  • গর্ভবতী নারীদের সুস্বাস্থ্যের থাকার জন্য পাকা কলা খাওয়া খুব উপকারী। কারণ কলাতে রয়েছে আয়রন এবং ফলিক অ্যাসিড যা শিশুর মস্তিষ্ককে ঠিক রাখতে সাহায্য করেন।
  • গর্ভবতী মায়েদের শরীরের আয়রনের তাপমাত্রা কম থাকলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। আয়রনের অভাবে গর্ভবতী নারীদের শরীরের শক্তি দুর্বল হয়ে যায়। তাই আয়রনের অভাব দূর করার জন্য প্রতিনিয়ত ভাবে কলা খেতে পারে।
  • গর্ভাবস্থায় কলা খেলে গর্ভবতী নারীদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। প্রতিনিয়ত ভাবে কলা খেলে কলাতে থাকে ফাইবার গর্ভবতী মায়েদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যায়।
  • গর্ভবতী মায়েরা যদি প্রতিনিয়ত ভাবে কলা খায় তাহলে তার বমি বমি ভাব কমাতেও পাকা কলা বেশ উপকারে। গলাতে থাকা ভিটামিন সি বমি বমি ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
  • গর্ভবতী মায়েদের মনিং পাকা কলা খেলে দূর হয়ে যায়।
  • গর্ভবস্থায় কলা খেলে হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আপনারা যদি হজমের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আপনি প্রতিনিয়ত ভাবে পাকা করা খেতে পারেন। এতে করে আপনার হজমের সমস্ত সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
  • আপনি যদি গর্ভবস্থায় ওজন কমাতে চান তাহলে আপনাকে কলা খাওয়ার পরিমাণ সীমাহীন করতে হবে। অতিরিক্ত কলা খাওয়া যাবে না নিয়ম অনুযায়ী আপনাকে কলা খেতে হবে। কারণ কলাতে রয়েছে ক্যালোরি যা আপনার শরীরে ওজন কমাতে সাহায্য করবে
আমরা এত সময় জানলাম গর্ভবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। গর্ভবস্থায় কলা খেলে আপনি বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। তাই গর্ভবতী মায়েদের উচিত গর্ভবস্থায় সঠিক নিয়ম অনুযায়ী কলা খাওয়া। তবে গর্ভবস্থায় সতর্ক খাবার নির্বাচন করাই অনেক ভালো।

তবে মনে রাখবেন গর্ভকালীন সময়ে আপনাদের কারোর যদি ডায়াবেটিস সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি পাকা কলা খাওয়া থেকে বিরতি থাকবেন। আর যদি খান তাহলে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তার সঠিক নিয়ম অনুযায়ী খাবেন। কারণ কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে মিষ্টি। যার ফলে আপনার সুগার বেড়ে যেতে পারে। তাই অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পাকা কলা খাবেন।

একদিনে কয়টা কলা খাওয়া উচিত

আপনি যদি প্রতিনিয়ত ভাবে কলা খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার শরীরের অনেক বেশি পুষ্টিগুণ পাবেন। কারণ কলাতে রয়েছে ফাইবার এবং প্রোটিন তাপমাত্রা বেশি যা আপনার হজম শক্তির প্রক্রিয়া বৃদ্ধি করে। পাকা করার নিয়মিত খেলে বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিবিদরা বলে থাকেন ১টি কলায় রয়েছে ২৭ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ১৪ গ্রাম চিনি, এবং১০৫ গ্রাম ক্যালোরি রয়েছে।

যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে বাঁচায়। পোলাতে থাকা পুষ্টিগুণ গুলো আমাদের শরীরের অনেক ধরনের উপকারে আসে। প্রতিনিয়মিত করা খেলে আমাদের কিডনির সমস্যা এবং হাটের সমস্যা দূর হয়ে যায় এবং স্বাস্থ্য ভালো থাকে। গর্ভবতী মায়েদের জন্য পাকা কলা খাওয়া অনেক উপকারী। গর্ভবতী মায়েদের ক্লান্তিকর ভাব দূর হয়ে যায় এবং তাদের শরীরের পুষ্টিগুণ গুলো পেয়ে যায়।

কলা খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যদের জন্য যেমন ভালো ঠিক তেমনি সঠিক নিয়ম অনুযায়ী না খেলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিবে। তাই আপনাকে নিয়ম অনুযায়ী প্রতিদিন কলা খেতে হবে মনে রাখবেন অতিরিক্ত কলা খাওয়া যাবে না। প্রতিদিন সর্বোচ্চ ২টা থেকে ৩টা কলা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ভালো। তবে কলা যদি খুব বড় হয় তাহলে প্রতিদিন ১টি কলা খাওয়া উচিত। 

সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্যায়াম করার আগে এবং বিকেলে কিংবা সন্ধ্যায় কলা খাওয়া অনেক উপকারী। অতিরিক্ত কলা খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের নানান ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষজ্ঞরা বলেন কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা আমাদের শরীরের জন্য মোটেও ভালো নয়।
এটি আমাদের হাড় এবং কিডনিতে ক্ষতি করে। তাই যাদের এই দুইটা সমস্যা রয়েছে তাদের কলা না খাওয়াই ভালো। আর যারা সুস্থ রয়েছেন তাদের জন্য প্রতিদিন দুইটা থেকে তিনটা করা সবথেকে উপকারী। তবে আপনি কলা খাওয়ার আগে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপরে কলা খাবেন। এতে করে আপনার উপকারিতা বেশি হবে এবং ক্ষতি হবে না।

কলা খাওয়ার অপকারিতা

সবকিছুতে যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি রয়েছে অপকারিতা। কলাতেও রয়েছে উপকারিতা ও অপকারিতা। আমরা এত সময় আলোচনা করলাম কলা খাওয়ার উপকারিতা গুলো সম্পর্কে এখন আমরা আলোচনা করব কলা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং পুষ্টি উপাদান। কলা আমাদের শরীরের সমস্ত পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে দেয়।

কলাতে রয়েছে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, ফাইবার, শর্করা, ইত্যাদি। যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে বাঁচায় এবং আমাদের শরীরের শক্তিকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। তবে আপনি যদি অতিরিক্ত কলা খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিবে। তাহলে চলুন জেনে নেই কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে এবং কলা খেলে আমাদের শরীরে কি কি ক্ষতি হয়।

  • কলা খেলে আমাদের কিডনি ভালো থাকে। তবে যারা কিডনি রোগে আক্রান্ত রয়েছে তারা কলা খাওয়া থেকে বের হতে থাকুন। অতিরিক্ত কলা খেলে কিডনির সমস্যা আরো বেড়ে যাবে।
  • যাদের মাইগ্রোনের সমস্যা রয়েছে তারা অবশ্যই অতিরিক্ত কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ অতিরিক্ত কলা খেলে মাইগ্রোনের ব্যাথা বাড়িয়ে দেয়। তাই অবশ্যই অতিরিক্ত পাকা কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
  • অতিরিক্ত কলা খাওয়ার দাঁতের ক্ষতি হয়ে যায়। তাই অবশ্যই অতিরিক্ত কলা না খেয়ে স্বল্প পরিমাণে খোলা খাবেন।
  • যাদের অ্যালার্জি, সর্দি এবং কাশির সমস্যা রয়েছে তারা অতিরিক্ত করা খাবেন না। কারণ অতিরিক্ত গলা থেকে এসব সমস্যা আরও বেশি বেড়ে যাবে।
  • যাদের শরীরের ডায়াবেটিস রয়েছে তারা অবশ্যই কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকিবেন। কারণ কলাতে সুগারের পরিমাণ থাকে। আর অতিরিক্ত কলা খাওয়ার ফলে সুগারের মাত্রা বেড়ে যাবে যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক। তাই অবশ্যই খাওয়ার আগে ডক্টরে পরামর্শ নিয়ে খাবেন।
  • অতিরিক্ত কলা খাওয়ার ফলে পেটের ব্যথা হবে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিবে।
  • অতিরিক্ত কলা খাওয়ার ফলে আপনার শরীরের ওজন বেড়ে যাবে। তাই অতিরিক্ত কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকিবেন।
আমরা এখন আলোচনা করলাম অতিরিক্ত কলা খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মোটেও উচিত নয়। অতিরিক্ত কলা খাওয়ার পরে আপনার আসতে পারে আরো নানান ধরনের সমস্যা। তাই অবশ্যই কলা খাওয়ার সময় সঠিক নিয়ম অনুযায়ী কলা খাবেন। প্রতিদিন নিয়মিত ভাবে দুইটা থেকে তিনটা করে কলা খাবেন। আর অবশ্যই কলা খাওয়ার আগে একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তার সঠিক নিয়ম অনুযায়ী কলা খাবেন। তাহলে আপনার এসব বিপদের মধ্যে পড়তে হবে না। অতিরিক্ত কলা খাবেন না সঠিক নিয়ম অনুযায়ী করা খাবেন সুস্থ থাকবেন।

লেখকের মন্তব্য

আজকে আমরা আলোচনা করলাম কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। এবং গর্ভবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। আশা করি আপনি কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে এবং গর্ভবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন। আপনি অবশ্যই কলা খাওয়ার আগে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কলা খাবেন। কলা খেলে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারিতা রয়েছে। তবে অতিরিক্ত কলা কখনোই খাবেন না।

অতিরিক্ত কলা খেলে সব থেকে বড় সমস্যার মধ্যে পড়বেন সেটা হল গ্যাস থেকে সমস্যায় পড়তে পারে। কলা খেয়েও সুস্থ থাকতে চান তাহলে অবশ্যই সঠিক নিয়ম অনুযায়ী করা খাবেন। আপনি যদি এই ধরনের পোস্ট আরো পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। এবং বন্ধুদের সাথে পোস্ট শেয়ার করুন। " ধন্যবাদ"

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাব্বির গাইড বিডি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url