ওজন কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০ টি

 

ওজন কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০ টি সম্পর্কে আজকে আমরা আলোচনা করব। আপনি কি ওজন কমানোর ঘরোয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন ওজন কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০ টি।
ওজন কমানোর ১০ টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন1.webp
সহজেই অতিরিক্ত ওজন কমাতে পারবেন আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে। শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে চাইলে এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। চলুন জেনে নেই ওজন কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০ টি সম্পর্কে।

পোস্ট সূচিপএঃ ওজন কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০ টি

ওজন কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০ টি 

ওজন কমানোর জন্য আমরা অনেকেই অনেক কিছু করে থাকি। ওজন কমানোর জন্য অনেকেই হাটাহাটি, ব্যায়াম এবং কি জিমও করেন। এসবের পাশাপাশি আপনাকে মনে রাখতে হবে খাওয়া-দাওয়া অবশ্যই কন্ট্রোল করতে হবে। অতিরিক্ত জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে অনেকেই মোটা হয়ে যায়। আপনি যদি হাঁটাহাঁটি ব্যায়াম এসব করে ওজন কমাতে চান আর যদি খাওয়া-দাওয়া কন্ট্রোল না করেন তাহলে আপনার ওজন কিন্তু মোটেও কমবে না।

খাওয়া দাওয়া একেবারে বন্ধ করে দিবেন সেটা কিন্তু নয়। একেবারেই যদি আপনি খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেন তাহলে আপনার ডায়রিয়া এবং আলসার এর মত জটিল সমস্যা করতে পারেন। ওজন কমানোর জন্য আপনি যদি খাওয়া-দাওয়া একবারে অফ করেন তাহলে আপনার স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে যাবে এবং আপনি অসুস্থ হয়ে যাবেন।

এজন্য খাওয়া দাওয়া বন্ধ না করে স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাবারের অভ্যাস করে আপনি খুব সহজেই ওজন কমিয়ে আনতে পারবেন। এই আর্টিকেলে ওজন কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০ টি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আপনাদেরকে জানানো হবে। তাহলে চলুন আমরা জেনে নেই খাওয়া-দাওয়া একেবারে অফ না করে কিভাবে আমরা আমাদের শরীরের ওজন কমাতে পারবো।

ভাত বা তেল জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন

ভাত, চিনি, এবং অন্যান্য তেল জাতীয় খাবার থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। সকালের খাবারের স্বল্প পরিমাণে ভাত খাবেন। সবথেকে ভালো হবে সকালের খাবারে ভাত না খেয়ে আপনি হাত রুটি খাবেন। দুপুরের খাবারের সঙ্গে তিন চামচ ভাত খাবেন যদি আপনার ওজন বেশি হয়ে থাকে। অল্প পরিমানে ভাত খেয়ে সবজি খেতে পারেন অতিরিক্ত যাতে আপনার খিদা না লাগে। রাতের খাবারের পরিবর্তে আপনি হাত রুটি খান।

রাতে এবং সকালে আপনি যদি হাত রুটি খান তাহলে আপনার ওজন অল্প কিছুদিনের মধ্যেই অবশ্যই কমে যাবে। অবশ্যই রাতে ঘুমানোর দুই থেকে আড়াই ঘন্টা আগে খাবেন কেননা খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনি যদি ঘুমাতে যান তাহলে আপনার খাবারটি হজম হবে না তা আপনার শরীরে সরাসরি গায়ে লাগবে এতে আপনার মোটা হয়ে যাওয়া সম্ভাবনা থাকবে। আপনি যদি হাত দিয়ে রুটি বানিয়ে না খান তাহলে দোকান থেকে রুটি কিনে নিয়ে এসে খেতে পারেন। তবে সেইগুলো অবশ্যই আগুনে পুড়িয়ে নিয়ে তারপরে খাবেন।
কারণ দোকানের রুটি বানায় ডিম দুধ ব্যবহার করে তাই অবশ্যই দোকানের রুটি কিনে নিয়ে এসে আগুনে পুড়িয়ে তারপরে রুটি দিয়ে খাবেন। তবে সবথেকে ভালো হবে আপনি যদি হাতে বানিয়ে রুটি খান। এবং অবশ্যই শর্করা জাতীয় এবং তেল জাতীয় খাবার থেকে আপনাকে বিরত থাকতে হবে। অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়। সেজন্য আপনি যদি ওজন কমাতে চান তাহলে অবশ্যই তেল জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে আপনাকে একদম বিরত থাকতে হবে।

লেবু খেয়ে ওজন কমানোর উপায়

ওজন কমানোর খাদ্যের তালিকার মধ্যে অন্যতম সেরা উপায় হল লেবু খাওয়া। আপনি যদি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এক গ্লাস করে লেবুর রস এবং মধু মিশিয়ে খান তাহলে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকতে বেশ ভালো ভূমিকা পালন করে। এটা আপনার শরীরে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট কাটে।

লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, প্রোটিন আরো বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি জাতীয় জিনিস। যা আমাদের শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। আপনার যদি সেভেন আপ এবং কোক খেতে ইচ্ছা করে তাহলে আপনি এটি খেতে পারেন।তবে এসব খাওয়ার আগে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে অনেক উপকারে রয়েছে।

এটি আপনার শরীরের সফট ড্রিংক এর ফ্যাট অনেকটাই কমিয়ে দিবে। তবে এইসব না খাওয়াই আপনার জন্য ভালো হবে। লেবু খাওয়ার সব থেকে ভালো উপায় হল প্রতিদিন খালি পেটে এক গ্লাস লেবুর রস খাওয়া।
ওজন কমানোর ১০ টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন2.webp
এটা আপনার শরীরের ওজন কমিয়ে দেবে এবং শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকতে সহযোগিতা করবে। তাই আমাদের ওজন কমানোর জন্য প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে গ্রাস করে লেবুর রস খাওয়া। এই আর্টিকেলে সম্পন্ন ভাবে জানানো হবে ওজন কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০ টি সম্পর্কে। ওজন কমাতে চাইলে সম্পূর্ণ ভাবে আর্টিকেল পড়ুন।

টক দই খেয়ে ওজন কমানোর উপায়

টক দই রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট কাটে। আপনি ওজন কমানোর জন্য প্রতিদিন খেতে পারেন টক দই। প্রতিনিয়ত ভাবে টক দই খেলে আপনার শরীরের ওজন কমে যাবে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকতে সাহায্য করবে। সালাদ সঙ্গে টক দই খেলে অনেক উপকারী রয়েছে। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন খালি পেটে টক দই না খাওয়াই সব থেকে ভালো।

কিছু খেয়ে নিয়ে তারপরে আপনি টক দই সালাদের সঙ্গে মিশিয়ে টক দই খাবেন। ওজন কমাতে চাইলে টক দই খাবার আপনার জন্য অনেক উপকারী। তাই অবশ্যই যারা ওজন কমাতে চান তারা প্রতিনিয়ত ভাবে টক দই খাওয়ার অভ্যাস করুন।

সালাদ খেয়ে ওজন কমানোর উপায়

ওজন কমানোর জন্য অন্যতম মাধ্যম হলো সালাদ খাওয়া। আপনি খাবারে সঙ্গে সালাদ খেয়ে খুব সহজেই আপনার শরীরের চর্বি অনেকখানি কমিয়ে আনতে পারবেন। সালাদ বানানোর সময় অবশ্যই শসা টক দই লেবুর রস এগুলো ব্যবহার করবেন। এই উপাদান গুলো আপনার শরীরের চর্বি কাটতে সাহায্য করবে।

বিভিন্ন প্রকারের সবজিতে আপনি সালাত বানিয়ে খেতে পারেন যেমন গাজর, শসা, টমেটো এসব সবজি দিয়ে আপনি সালাদ তৈরি করে খেতে পারেন। তবে এইসবের মধ্যে সবথেকে উন্নত মানের সালাদ হলো শসা। শসা আপনার শরীরের চর্বি কাটতে সবথেকে বেশি সাহায্য করে। তাই ওজন কমানোর জন্য আপনি প্রচুর পরিমাণে খেতে পারেন শসা। অতিরিক্ত শসা খেলে আপনার ওজন খুব দ্রুত কমে যাবে।

পানি ও তরল পদার্থ খাবার খেয়ে ওজন কমানোর উপায়

ওজন কমানোর অন্যতম একটি উপায় হল প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া। এর পাশাপাশি আপনি খেতে পারেন তরল পদার্থ খাবার যেমন টমেটোর সুপ,গ্রিন টি, ইত্যাদি খেতে পারেন। এইসব খাবার খেলে আপনি কাজ করার এনার্জি পাবেন এবং আপনার শরীরের ওজন খুব নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আপনার শরীরের বাড়তি কোন চর্ব জাতীয় কোন কিছু যোগ হবে না।

তাই ওজন কমানোর জন্য আপনি প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করবেন এবং তরল পদার্থ খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকবে এবং শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করবে। তবে মনে রাখবেন থাই সুপ কখনো খাবেন না। কারণ থাই সুপে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে চর্বি। তাই আপনি অবশ্যই থাই সুপ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

আপনার শরীরের ওজন যদি অতিরিক্ত হয়ে থাকে তাহলে আপনি প্রতিদিন সকালে দুপুরে রাতে এবং যখন ইচ্ছা প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। তাহলে আপনার শরীরে ওজন খুব দ্রুত ভাবেই কমাতে সাহায্য করবে এবং শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে আসবে। এই আর্টিকেলে আপনাকে ওজন কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০ টি সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানানো হবে। তাই যারা ওজন কমাতে চান তারা সমস্ত ইনফরমেশন পড়ুন।

ফল ও শাকসবজি খেয়ে ওজন কমানোর উপায়

ওজন কমানোর জন্য সবথেকে ভালো উপায় হলো ফল ও শাকসবজি খাওয়া। ফল এবং শাকসবজি আমাদের দেহের জন্য অনেক পুষ্টিকর। তবে আপনি আম এবং কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন যদি আপনার ওজন কমাতে চান। কেননা আম এবং কলাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। এই দুইটি ফল বাদে আপনি সমস্ত শাকসবজি এবং ফল খেতে পারেন এতে আপনার শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করবে।

এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে বেশ ভালো ভূমিকা পালন করে। ফল এবং শাকসবজিতে ক্যালরি খুবই কম তাই এগুলো আপনি বেশি করে খেতে পারেন। এবং বেশি করে খেলে আপনার খিদাও খুব কম লাগবে। এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকতে সাহায্য করবে। তাই ওজন কমানোর জন্য আপনি খেতে পারেন প্রচুর পরিমাণে ফল এবং শাকসবজি।

ওজন কমানোর জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করুন

ওজন কমানোর জন্য ব্যায়াম করুন এই কথাটা বলা লাগে না। যাদের অতিরিক্ত ওজন বেশি রয়েছে তারা প্রতিনিয়ত ভাবেই ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম করলে আপনার শরীরে ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকতে বেশ ভালো ভূমিকা পালন করে। আমরা যখন ব্যায়াম করি তখন আমাদের রক্তের চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং আমাদের শরীরের জমে থাকা ক্ষতিকর চর্বিগুলো নির্গত হয়ে যায়। যাদের অতিরিক্ত ওজন রয়েছে তারা যদি ওজন কমাতে চান তারা প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী ব্যায়াম করার নিয়ম তৈরি করবে।
ওজন কমানোর জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করুন.webp
ব্যায়াম করার ফলে আমাদের শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমে যায় এবং শারীরিক গঠন তৈরি হয়ে যায়। ওজন কমানোর জন্য যেসব ব্যায়াম করা উচিত সেগুলো হলো হাটাহাটি, দৌড়ানো, সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানো, বুকডাউন দেয়া ইত্যাদি। প্রতিদিন অন্ততপক্ষে আমাদের দুই থেকে আড়াই ঘন্টা ব্যায়াম করা উচিত। প্রতিনিয়ত ভাবে এসব ব্যায়াম করলে আপনার শরীরের ওজন খুব দ্রুতভাবেই দূর হয়ে যাবে।

পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান

সুস্বাস্থ্যের জন্য আমাদের ঘুম অত্যন্ত জরুরী। নিয়মিত ভাবে ঘুম না পারলে আপনার শরীর কি জানতে হয়ে পড়বে। সময়মতো ঘুম পারলে আমাদের শারীরিক ঘাটতি গুলো পূরণ হয়ে যায় এবং আমরা সারাদিন কাজ করার শক্তি যোগাল হয়ে যায়। মানবদেহে প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন। আপনি যদি সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুম না পারেন তাহলে আপনার শরীর কি জানতে হয়ে যাবে এবং আপনার শরীরের শারীরিক সমস্যা দেখা দিবে।
আমরা অনেকেই দুপুরের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ি কিন্তু এটি তার স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতি কারক। খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘুমানোর উচিত নয় খাবার খেয়ে খাবারটি হজম হবে তারপরে ঘুমাবেন। খাবার খেয়ে যদি ঘুমান তাহলে এটা আপনার শরীরের সরাসরি ফ্যাট হিসাবে জমা হয়ে যায়। তাই খাবার খাওয়ার পরে একটু বিশ্রাম নিয়ে ঘুমাতে যাবেন দিনের বেলা না ঘুমানো উচিত। শরীর সুস্থ রাখার জন্য আপনার পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমের প্রয়োজন। তাই অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানোর চেষ্টা করবেন।

চিন্তামুক্ত থাকুন

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা আপনার শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক। সেজন্য যতটা আপনি পারবেন নিজেকে চিন্তা মুক্তি রাখার চেষ্টা করবেন। অতিরিক্ত চিন্তা করার কারণে আমাদের শরীরের পরিপাক ক্রিয়া বাধারগ্রস্থ হয়ে খাদ্যের হজমে সমস্যা দেখা দিবে। এর ফলে খাবার খাওয়ার পরে সেই খাবারে শক্তি রূপান্তর দেখা না দিয়ে আপনার শরীরের ফ্যাট হিসাবে জমা হয়ে যাবে। তাই অতিরিক্ত চিন্তা করা থেকে আপনি বিরত থাকুন।

খাদ্যের তালিকায় প্রোটিন বেশি রাখুন

ওজন কমানোর জন্য খাদ্যের তালিকা প্রোটিন বেশি বেশি রাখুন। যেমন ভাত, আলু, রুটির, মাছ, ডিম, মুরগির মাংস, ইত্যাদি প্রোটিন খাবার খাদ্যের তালিকায় রাখুন। তবে গরুর মাংস এবং খাসির মাংস থেকে বিরত থাকবেন। এইগুলো চর্বি জাতীয় খাবার গরু এবং খাসির মাংস খেলে আপনার শরীরের ওজন খুব দ্রুত ভাবেই বৃদ্ধি পেয়ে যাবে। তাই আমাদের প্রোটিন যুক্ত খাবার খেতে হবে। প্রোটিন আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় শক্তি দিয়ে থাকেন। তাই আমাদের ওজনকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বেশি বেশি করে প্রোটিনযুক্ত খাবার খেতে হবে।

লেখকের মন্তব্য-ওজন কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০ টি

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করলাম ওজন কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০ টি সম্পর্কে। আশা করি আপনি ওজন কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০ টি সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন। আপনি যদি অতিরিক্ত ওজন কমাতে চান তাহলে আপনাকে খাদ্যের তালিকায় প্রোটিন যুক্ত খাবার বেশি বেশি করে রাখতে হবে। এবং চর্বি জাতীয় খাবার থেকে আপনাকে বিরত থাকতে হবে কারণ চর্বি জাতীয় খাবার খেলে আপনার শরীরে ওজন খুব দ্রুত ভাবেই বৃদ্ধি পেয়ে যাবে।

ওজন কমানোর সবথেকে ভালো উপায় যেটা প্রতিদিন লেবুর রস খাওয়া এবং প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া। ওজন কমাতে চাইলে প্রতিনিয়ত ভাবে আপনাকে ব্যায়াম করতে হবে এবং চর্বি জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে। আশা করি আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে। ভালো লেগে থাকলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং এরকম আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।"ধন্যবাদ"

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাব্বির গাইড বিডি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url