বাংলাদেশের ১০ জন ধনী ব্যক্তির নাম

বাংলাদেশের ১০ জন ধনী ব্যক্তির নাম সম্পর্কে আপনি কি জানতে ইচ্ছুক? তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা ১০ জন ধনী ব্যক্তি কারা রয়েছে তাদের সম্পর্কে। চলুন তাহলে বিস্তারিত ভাবে জেনে নেই বাংলাদেশের কারা সবচেয়ে বেশি ধনী রয়েছে তাদের নাম সম্পর্কে।
বাংলাদেশের-১০-জন-ধনী-ব্যক্তির-নাম
বাংলাদেশের ধনী ব্যক্তিদের নাম অনেকেই জানতে চাচ্ছেন। তাই আজকের আর্টিকেল আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো বাংলাদেশের ১০ জন ধনী ব্যক্তির নাম কে কে সেই ১০ জন ধনী ব্যক্তি সেই সম্পর্কে আপনি এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে বিস্তারিতভাবে জেনে যাবেন। আর্টিকেল সম্পূর্ণভাবে মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি জেনে যাবেন বাংলাদেশের সেরা ১০ জন ধনী ব্যক্তি কারা রয়েছে সেই সম্পর্কে।

পোস্ট সূচিপএঃ বাংলাদেশের ১০ জন ধনী ব্যক্তির নাম

বাংলাদেশের ১০ জন ধনী ব্যক্তির নাম

বাংলাদেশের ১০ জন ধনী ব্যক্তির নাম সম্পর্কে চলুন এখন বিস্তারিতভাবে জেনে নেই। যখন আমরা ধনী এবং ধনী সম্পর্কে কথা বলি, আমরা সাধারণত বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের সম্পর্কে কথা বলি। যখন সাহস, বিলাসিতা বা অধ্যবসায়, সাফল্য এবং উত্সাহের নীতির কথা আসে, আমি কেবল ওয়ারেন বাফেট, বিল গেটসের নাম উল্লেখ করি।

কিন্তু আমরা কখনোই আমাদের দেশের বিলিয়নিয়ারদের নিয়ে কথা বলি না। অনেকেই তাদের নাম জানেন কিন্তু সবসময় তাদের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন। তবে আপনি যদি এটিকে ইতিবাচকভাবে দেখেন তবে আপনি তাদের কাছ থেকে অনেক অনুপ্রেরণা পেতে পারেন। চলুন তাহলে এখন জেনে নেই বাংলাদেশের ১০ জন ধনী ব্যক্তি কে কে রয়েছে তাদের সম্পর্কে।

মুসা বিন সামসের

বর্তমান বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হল মুসা বিন সামসের। তবে বাংলাদেশের সবাই প্রিন্স মুসা নামেই তাকে চিনে থাকে। বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলার একটি ছেলে মুসা অনেকের কাছেই রহস্যময় ব্যক্তিত্ব হিসেবে রয়ে গেছে। তাকে বাংলাদেশে জনশক্তি রপ্তানি ব্যবসার পথপ্রদর্শক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রিন্স মুসা ড্যাটকো গ্রুপের মালিক।

ফোর্বসের মতে, মুসা বিন শমসেরের মোট সম্পদের পরিমাণ ১২ বিলিয়ন ডলার (প্রায় 95,000 কোটি টাকা)। এর মধ্যে সাত বিলিয়ন ডলার আইনি জটিলতায় সুইস ব্যাংকে আটকে আছে। স্বাধীনতার পর তিনি শ্রম রপ্তানি এবং আন্তর্জাতিক অস্ত্র ব্যবসার মাধ্যমে তার ভাগ্য তৈরি করেন। উল্লেখ্য, প্রিন্স মুসাই বাংলাদেশের মানবসম্পদ রপ্তানির প্রতিষ্ঠাতা।

তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে বাংলাদেশি শ্রম রপ্তানির পথ প্রশস্ত করেন। দেশটির নিকটবর্তী নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ থেকে ১৯৭২ সাল থেকে দুবাই, কাতার, কুয়েত, সৌদি আরব, ওমান, লিবিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও ইতালিসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ১.৯৭ বিলিয়ন মানুষ পাড়ি জমিয়েছে।

ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রিন্স মুসার মানব রপ্তানি দ্বারা উত্পন্ন বৈদেশিক রেমিট্যান্সের আগের সমস্ত রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। এ কারণে প্রিন্স মুসাকে বাংলাদেশের মানবসম্পদ রপ্তানির পথপ্রদর্শক এবং অর্থনৈতিক মুক্তির জনক বলা হয়ে থাকে। ১৯৮০-এর দশকে প্রিন্স মুসা একজন আন্তর্জাতিক অস্ত্র ব্যবসায়ী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন ও তার ক্রমাগত সাফল্য তাকে বিশ্বের শীর্ষ দশ বৃহত্তম অস্ত্র ব্যবসায়ীদের মধ্যে স্থান দেয়।
বাংলাদেশের-১০-জন-ধনী-ব্যক্তির-নাম
বলা হয় যে প্রিন্স মুসার আন্তর্জাতিক লবিং এতটাই শক্তিশালী যে তিনি কয়েক সপ্তাহের মধ্যে যেকোনো দেশের ক্ষমতা বদলে দিতে পারেন। আর এখানে প্রিন্স মুসা একজন সামরিক বিশেষজ্ঞ হিসেবে সারা বিশ্বে পরিচিত যা অনেকের কাছেই অজানা। আন্তর্জাতিক সামরিক নথি এবং ইন্টারনেট অনুসারে, প্রিন্স মুসা বিশ্বের অনেক দেশের সশস্ত্র বাহিনীর পুনর্গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিলেন।

সালমান এফ রহমান

বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা। তার আছে প্রায় 600 মিলিয়ন ডলার। তিনি IFIC ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও প্রধান উদ্যোক্তা। বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি, বা বেক্সিমকো, 1972 সালের প্রথম দিকে কার্যক্রম শুরু করে। সত্তর দশকের মাঝামাঝি থেকে, এর প্রধান ব্যবসা ছিল বিনিময় বাণিজ্য।

1980 এর দশকে ফার্মাসিউটিক্যাল শিল্পে বেসরকারি বিনিয়োগের সুযোগের উত্থানের পর, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে বিনিয়োগ করে। টেক্সটাইল খাতে বিনিয়োগ। বেক্সিমকো এখন তার "মূল ব্যবসায়" এভিয়েশন সেক্টরকেও অন্তর্ভুক্ত করেছে।

তারেক রহমান

বাংলাদেশের অন্যতম ধনী ব্যক্তি এ রাজনীতিবিদ তারেক রহমান। তিনি উপার্জন করেন তার বাবা জিয়া রহমানের ব্যবসা থেকে শুরু করেন। তিনি পড়াশোনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তবে বর্তমানে তিনি দেশে থাকতে পারতেন না। তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দমন কমিশন থেকে অনেকটি অভিযোগ রয়েছে। এর কারণে তিনি দেশে থাকতে পারতেন না।

তিনি থাকতেন লন্ডনে। তবে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাত্র আন্দোলনে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার কারণে তারেক রহমান বর্তমানে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছেন। বর্তমানে তিনি হাজার হাজার কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে গিয়েছেন। তার বাবার ব্যবসা থেকে সে এখন অনেক টাকার মালিক হয়ে গিয়েছে।

আহমেদ আকবর সোবহান

বাংলাদেশের অন্যতম ধনী ব্যক্তি হলো বসুন্ধরা গ্রুপের মালিক আহমেদ আকবর সোবহান। বর্তমানে তিনি প্রায় 600 মিলিয়ন ডলারের মালিক হয়ে গিয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপের মালিক এবং ব্যবসায়ী, বাজার মূলধন এবং আর্থিক বৃদ্ধির দিক থেকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শিল্প গ্রুপ।এই বিচক্ষণ ও দূরদর্শী ব্যবসায়ী বাংলাদেশের শিল্প ও বাণিজ্যিক খাতকে একীভূত করতে বসুন্ধরা গ্রুপ প্রতিষ্ঠা হয়।

বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবসা আবাসন নির্মাণের মাধ্যমে শুরু হলেও, সিমেন্ট, কাগজ, ইস্পাত পণ্য, এলপিজি এবং বাণিজ্যিক কমপ্লেক্স সহ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন শিল্পকে কভার করার জন্য এটি দিন দিন বিস্তৃত হয়েছে। এই গ্রুপে দেশের শীর্ষস্থানীয় চারটি মিডিয়া হাউস (দৈনিক কালের কণ্ঠ, বাংলাদেশ প্রতিদ, ডেইলি সান ও বাংলানিউজ) অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

আজম জে চৌধুরী

আজম চৌধুরী বাংলাদেশের অন্যতম ধনীদের মধ্যে একজন। তার ইস্ট কোস্ট কোম্পানি রয়েছে। প্রাইম ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও মবিল যমুনা লুব্রিকেন্টের একচেটিয়া প্রতিনিধি মো. আজম জে চৌধুরীর পুরো নাম আজম জাহাঙ্গীর চৌধুরী। তিনি মোলাভীবাজার জেলার হুসেনপুর উপজেলার কোরুরা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

আজম, যিনি একটি মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, বর্তমানে তার মূল্য প্রায় $410 মিলিয়ন।আজমের শৈশব কেটেছে কুলাঘরে। কুলাউড়ের নবীন চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করে সিলেট এমসি কলেজে ভর্তি হয়। পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জনের পর ১৯৮১ সালে তিনি একজন সার্বক্ষণিক ব্যবসায়ী হয়ে ওঠেন।

এরপর তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। প্রাইম ব্যাংক প্রতিষ্ঠার পর তিনি এর চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ব্যাংকটির সাবেক সিইও বর্তমানে মবিল যমুনা লুব্রিকেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। ইংরেজি দৈনিক নিউজ টুডে ও একুশে টিভির পরিচালক ছাড়াও তিনি টিএন্ডটি ইন্টারন্যাশনাল কুরিয়ার সার্ভিসের পরিচালকসহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত।

তিনি 1979 সালে ইস্ট কোস্ট মাল্টিন্যাশনাল গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীতে, রাহা সবজ ইন্ডাস্ট্রিজ সিদিগঞ্জে গোরাশাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং 210 মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করে। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ ট্রেড সিন্ডিকেট, ইস্ট কোস্ট শিপিং কোম্পানি, গ্রিনওয়েজ ইন্ডাস্ট্রিজ, ইস্ট কোস্ট ট্রেডিং, সাউথ এশিয়া প্লাস্টিক কোম্পানি এবং গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির মালিক ও পরিচালক।

জনাব আজম জে. চৌধুরী, গ্রীন ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের প্রাক্তন চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ-নরওয়ে চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিরও চেয়ারম্যান এবং বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠান যেমন স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয় এবং নার্সিং হোম পরিচালনা করছেন জনহিতকর সেবা হিসেবে। এই আর্টিকেল আপনি সম্পূর্ণভাবে জানতে পারবেন বাংলাদেশের ১০ জন ধনী ব্যক্তির নাম। বিস্তারিতভাবে আরো জানতে নিচে পড়তে থাকুন।

এম এ হাসেম

পারটেক্স গ্রুপ ও ইউসিবিএল ব্যাংকের চেয়ারম্যান। তার কাছে প্রায় 500 মিলিয়ন ডলার রয়েছে। পারটেক্স গ্রুপের প্রধান চেয়ারম্যান। ঢাকায় আড়াইশ কোটি টাকা খরচ করে নিজের বাড়ি তৈরি করেছেন সাবেক এই মন্ত্রী। সমস্ত ডিজাইনার এবং প্রকৌশলী ফ্রান্স থেকে এসেছেন। পারটেক্স গ্রুপ ছাড়াও তিনি দুটি বেসরকারি ব্যাংকের মালিক। তিনি সিটি ব্যাংক ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের মালিক।

সজীব ওয়াহেদ জয়

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াহেদ জয়। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে বাংলাদেশের কোটি কোটি টাকার মালিকের মধ্যে তিনি একজন। শুধু কোটি বললে ভুল হবে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক এর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াহেদ জয়। তার মা শেখ হাসিনা যখন দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিল তখন তিনি দেশের গরীব দুঃখীদের মানুষের টাকা মেরে ধনী হয়ে গিয়েছেন।
সজীব-ওয়াহেদ-জয়
তার বিভিন্ন দেশে অনেক সুন্দর সুন্দর বাড়ি রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে প্রায় প্রতি বছরে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করে নিয়ে এখন দেশের ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হয়ে গিয়েছেন। তবে তিনি বাংলাদেশের ধনী ব্যক্তি হয়েও তিনি এখন বর্তমান সময়ে দেশের বাইরে রয়েছে। ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে তার মা সহ তিনিও দেশের বাইরে চলে গিয়েছেন। তবে বর্তমানে তিনি কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে গিয়েছে।

সাঈদ আবুল হোসেন

সাঈদ আবুল হোসেন বাংলাদেশের ধনীদের তালিকার মধ্যে তিনিও একজন। তিনি বাংলাদেশের সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করে তিনি যোগাযোগ মন্ত্রীদের যোগদান করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক শেষ করে তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী হয়। এছাড়াও তিনি SAHCO ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি এনজিও SAHCO এবং এশিয়ান অ্যাসোসিয়েশন BAO-এর প্রতিষ্ঠাতা, যা "Asia Davos" নামেও পরিচিত।

গিয়াস উদ্দিন আল মামুন

গিয়াস উদ্দিন আল মামুন বাংলাদেশের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় একজন। তিনি বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা করে থাকেন এর মধ্যে হচ্ছে মিডিয়া রিয়াল স্টেট এবং হোটেলের ব্যবসা করে তিনি বাংলাদেশ ধনী ব্যক্তিদের তালিকা বর্তমানে একজন হয়ে গিয়েছে। তার বর্তমান সম্পদ 420 জন মার্কিন ডলারের বেশি।

সাইফুল ইসলাম কামাল

সাইফুল ইসলাম বাংলাদেশের ১০ জন ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম একজন। তার নবান সিএনজি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তিনি এই প্রতিষ্ঠান থেকে বাংলাদেশে ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হয়ে গিয়েছেন। তার বর্তমান সময়ে ৩০০ মার্কিন ডলারের মালিক। তবে তিনি বাংলাদেশে দশটি ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে থাকলেও অনেকেই এখনো জানেন না তিনি এত টাকাও মালিক।

তিনি সাধারণ একজন মানুষ ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করেই তিনি ব্যবসার প্রতি মনোযোগ দিয়ে এত কোটি টাকার মালিক হয়ে যায়। আপনি জানতে পারবেন বাংলাদেশের ১০ জন ধনী ব্যক্তির নাম।

লেখক এর মন্তব্যঃ বাংলাদেশের ১০ জন ধনী ব্যক্তির নাম

প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলে আপনি সম্পূর্ণভাবে জানতে পেরেছেন বাংলাদেশের ১০ জন ধনী ব্যক্তির নাম সম্পর্কে। তবে মনে রাখবেন সবাই কিন্তু সব সময় ধনী থাকে না। যার ব্যবসা যখন লাভ বেশি হয়ে যায় সে তখন ধনী ব্যক্তি হয়ে যায়।

আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। এবং এরকম আর্টিকেল আরও পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাদেরকে মন্তব্য করে জানিয়ে দিবেন। এত সময় সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাব্বির গাইড বিডি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url