ভিডিও এডিটিং করার জন্য সেরা ১০ টি অ্যাপস

 

ভিডিও এডিটিং করার জন্য আপনি কে সেরা অ্যাপস খুঁজে বেড়াচ্ছেন? কিন্তু এডিটিং করার জন্য ভালো অ্যাপস আপনি পাচ্ছেন না। কিন্তু আপনি এখন জেনে যাবেন এডিট করার জন্য সেরা ১০ টি অ্যাপস কি রয়েছে এবং আরো জানতে পারবেন সেরা ভিডিও এডিটিং এর অ্যাপস ডাউনলোড লিংক আপনি পেয়ে যাবেন। বিস্তারিত ভাবে জানতে আর্টিকেলটি সম্পন্ন ভাবে মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ভিডিও-এডিটিং-করার-জন্য-সেরা-১০-টি-অ্যাপস
অনেকেই ভিডিও এডিটিং এর জন্য ভালো অ্যাপস খোঁজেন। কিন্তু সেই অ্যাপস ডাউনলোড করার পরে ভিডিও এডিটিং আর করতে পারেন না। কিন্তু এখন আপনি এই আর্টিকেলে যে সকল অ্যাপসের নাম শুনবেন সে সকল অ্যাপস দিয়ে আপনি খুব সহজে ভিডিও এডিট করে নিতে পারবেন এবং এ সকল অ্যাপস খুব সহজেই ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

পোস্ট সূচিপএঃ ভিডিও এডিটিং করার জন্য সেরা ১০ টি অ্যাপস এবং ডাউনলোড লিংক

ভিডিও এডিটিং করার জন্য সেরা ১০ টি অ্যাপস

ভিডিও এডিটিং করার জন্য সেরা ১০ টি অ্যাপস সম্পর্কে চলুন এখন বিস্তারিত ভাবে জেনে নেই। এখনকার যুগে ইউটিউব ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম হোয়াটসঅ্যাপ রিলস ভিডিও এবং শর্টকাট ভিডিও ইউটিউব ফেসবুকে আপলোড দিয়ে থাকেন। যদি আপনি এ সকল ভিডিও বানিয়ে ফেসবুক ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ভালো অ্যাপস দিয়ে ভিডিও এডিট করতে হবে। আবার অনেকেই ফেসবুক ইনস্টাগ্রামে ভিডিও আপলোড করার জন্য ভালো ভিডিও এডিটিং করার জন্য সবচেয়ে সেরা অ্যাপস খুঁজে থাকেন।

ভিডিও এডিটিং করার জন্য দেখবেন অনেক অ্যাপস রয়েছে। কিন্তু সব অ্যাপস দিয়ে আপনি ভালোভাবে আপনার পছন্দমত ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন না। তাই এখন আমি আপনাদেরকে এমন ১০ টি অ্যাপস এর নাম বলে দেব যেই অ্যাপস ব্যবহার করে আপনারা খুব সহজে আপনার পছন্দমত ভিডিও বানিয়ে নিতে পারবেন। এবং এই সকল ভিডিও ইউটিউব ফেসবুকে আপলোড দিবে মানুষ পছন্দ করবে এবং আপনার ভিডিও গুলো দেখবে।
ভিডিও এডিটিং করে যদি টাকা ইনকাম করে নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে একজন দক্ষতা এডিটিং হতে হবে। এছাড়াও আপনি এখন যে ৭ টি অ্যাপস এর কথা বলব এই ১০ টি অ্যাপস যদি আপনি সুন্দরভাবে ব্যবহার করে ভিডিও এডিটিং করতে তাহলে আপনার ভিডিওতে অনেক ভিউ করবে এবং মানুষজন এটি পছন্দ করবে। তাই চলুন জেনে নেই ভিডিও এডিটিং করার জন্য সেরা ১০ টি অ্যাপস সম্পর্কে।

ভিডিও এডিটিং করার জন্য Luma Fusion অ্যাপস

ভিডিও এডিটিং করার জন্য Luma Fusion অ্যাপসটি অনেক ভালো। আপনি যদি সাধারণভাবে ভিডিও এডিটিং অ্যাপস খুঁজে থাকেন তাহলে আপনি এই অ্যাপস টি ব্যবহার করে খুব সুন্দর এবং সাধারণ ভিডিও বানিয়ে নিতে পারবেন। ভিডিও এডিটিং এর এই অ্যাপসটিতে গ্রেড় ভিডিও খুব সুন্দর ভাবে ভিডিও এডিটিং করে নিতে পারবেন। এটি একটি নন-লিনিয়ার এডিটিং টুল যা জটিল প্রকল্পের জন্যও ব্যবহৃত হয়।

একটি মাল্টি-ট্র্যাক সম্পাদক আছে উদাহরণস্বরূপ। B. ভিডিও/টাইটেল/গ্রাফিক্স এবং অডিওর জন্য ৬টি টুল, ইফেক্ট প্রয়োগের জন্য ৬টি টুল, মিউজিক ও ভয়েস-ওভারের জন্য ৬টি টুল। যদি ইচ্ছা হয় এই অ্যাপ্লিকেশনটিতে ট্র্যাকগুলিকে ব্লক, লুকানো এবং অক্ষম করা যেতে পারে। সবকিছু আইফোন এবং অ্যান্ড্রয়েড উভয় ক্ষেত্রেই ভাল কাজ করে। এটি কালার গ্রেডিং থেকে শুরু করে অডিও মিক্সিং পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের এডিটিং টুল অফার করে। তাই আপনি যদি সাধারণভাবে ভিডিও এডিটিং করতে চান তাহলে এই অ্যাপস ব্যবহার করতে পারেন।

এডিটিং করার জন্য Adobe Premiere Rush অ্যাপস

ভিডিও এডিটিং করার জন্য Adobe Premiere Rush অ্যাপস খুবই জনপ্রিয় এবং এটিতে আপনি খুব ভালো ভিডিও এডিটিং করে নিতে পারবেন। ভিডিও এডিটিং এর সেরা অ্যাপস এর মধ্যে অন্যতম একটি অ্যাপস হলো এটি। সর্বোত্তম অংশ হল এটি ক্রস-প্ল্যাটফর্ম সমর্থন অফার করে যাতে আপনি এই অ্যাপটি শুধুমাত্র অ্যান্ড্রয়েডেই নয় আপনার ডেস্কটপেও ব্যবহার করতে পারেন। ইউজার ইন্টারফেস খুবই সহজ।
ইন্টারফেসটি বড় আইকন এবং প্যানেল সমর্থন করে যা ভিডিও এডিটিং অনেক সহজ করে তোলে। এই অ্যাপের সাহায্যে, আপনি সহজেই ফুটেজ টেনে আনতে এবং ড্রপ করতে, রঙ সামঞ্জস্য করতে, গান এবং বর্ণনা সম্পাদনা করতে, শিরোনাম যোগ করতে এবং আরও অনেক কিছু করতে পারেন। Adobe এর প্রিমিয়ার রাশ নতুন এবং পেশাদার ভিডিও সম্পাদক উভয়ের জন্যই উপযোগী। এই প্রোগ্রামের একটি বিনামূল্যে সংস্করণ এবং একটি প্রদত্ত সংস্করণ আছে। ভিডিও এডিটিং করার জন্য সেরা ১০ টি অ্যাপস এর নাম আরো জানতে হবে নিচে পড়তে থাকুন

ভিডিও এডিটিং করার জন্য Quik অ্যাপস

ভিডিও এডিটিং করার জন্য এই অ্যাপসটি অনেক প্রয়োজনীয়। ভিডিও এডিটিং করার পরে আপনি ফুটেজ এডিটিং করার জন্য এই অ্যাপস টি ব্যবহার করে নিতে পারবেন। এই অ্যাপটি আপনাকে দূরবর্তীভাবে GoPro ডিভাইসগুলি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং GoPro ফুটেজ সম্পাদনা করতে দেয়। কুইক স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার ফুটেজ আমদানি করে এবং এআই টাচের সাথে কাজ করে।

আপনি যখন একাধিক ফটো এবং ভিডিও নির্বাচন করেন, অ্যাপটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেরা মুহূর্তগুলি নির্বাচন করে, সেগুলিতে সিনেমাটিক প্রভাব এবং সঙ্গীত যোগ করে এবং তারপরে নিখুঁত ভিডিও তৈরি করে৷ আপনি সঙ্গীত, ফটো, শিরোনাম, টাইম-ল্যাপস, ইত্যাদি যোগ করতে পারেন। আপনার ফুটেজে ভিডিওটি সম্পাদনা করার পরে, আপনি এটি সরাসরি Instagram, Facebook, YouTube, ইত্যাদিতে আপলোড করে দিতে পারেন। এই অ্যাপটি স্মার্ট এডিটিং সমর্থন করে থাকে।

ভিডিও এডিটিং করার জন্য Filmora অ্যাপস

ফিলমোরা অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএসের জন্য একটি দুর্দান্ত ভিডিও সম্পাদনা অ্যাপ। এতে ভিডিও এডিটিং সহ সকল মৌলিক টুল রয়েছে। আপনি যদি চান, এই প্রোগ্রামটি আপনাকে ভিডিও ট্রিম এবং বিভক্ত করতে, ভিডিওর গতি সামঞ্জস্য করতে এবং এমনকি শব্দ নিয়ন্ত্রণ করতে দেয়। এছাড়াও বিষয়ভিত্তিক ফিল্টার এবং প্রভাব আছে। এই অ্যাপের সাহায্যে যে কেউ কার্যকরভাবে ভিডিও সম্পাদনা করতে পারে। যদিও এটি প্রযুক্তিগতভাবে একটি বিনামূল্যের অ্যাপ, আপনার ভিডিওগুলি ওয়াটারমার্ক করা হবে। প্রদত্ত সংস্করণটি আপনার ভিডিও থেকে জলছাপ সরিয়ে দেয়।

ভিডিও এডিটিং করার জন্য Kine Master অ্যাপস

আপনি যদি একজন ভালো ভিডিও এডিটর হতে পারেন তাহলে আপনি এই অ্যাপসটি ব্যবহার করতে পারবেন। এই অ্যাপ্লিকেশনটি iOS এবং Android প্ল্যাটফর্মের জন্য সবচেয়ে ভালো। এই অ্যাপটি আপনাকে বহু-স্তরযুক্ত ইন্টারফেস ব্যবহার করে আপনার ফোন বা ট্যাবলেটে ফুটেজ রেকর্ড, সম্পাদনা এবং সুযোগ-সুবিধা করতে দেয়। এর বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে ব্লেন্ড মোড, ক্রোমা কী এবং অডিও মিক্সিং।

KineMaster হল অন্যতম সেরা ভিডিও এডিটিং অ্যাপ যা আপনাকে ফ্রেম-বাই-ফ্রেম বিশদে ক্লিপ এবং লেয়ার ট্রিম করতে দেয়। এতে তাত্ক্ষণিক পূর্বরূপ ভলিউম খাম নিয়ন্ত্রণ, রঙ LUT ফিল্টার, গতি নিয়ন্ত্রণ, 3D রূপান্তর এবং আরও অনেক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। Kinemaster ভিডিওগুলিতে একটি জলছাপ যোগ করে যা সরানোর জন্য সদস্যতা প্রয়োজন।

ভিডিও এডিটিং করার জন্য Kinemaster অ্যাপস

যে কেউ তাদের ফোনে ভিডিও সম্পাদনা করার জন্য অনেক সময় ব্যয় করেছেন, কাইনমাস্টার নামটি অপরিচিত নয়। এই অ্যাপটি বেসিক ভিডিও এডিটিং থেকে শুরু করে উন্নত ভিডিও লেভেল পর্যন্ত ট্রিমিং। ট্রিমিং ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য অফার করে। KineMaster অডিও ফিল্টার, ভিডিও রূপান্তর, ভিডিও প্রভাব এবং আরও অনেক কিছু অন্তর্ভুক্ত করে। এই প্রোগ্রামটির জনপ্রিয়তার প্রধান কারণ হল এর ক্রোমাকি বৈশিষ্ট্য।
ভিডিও-এডিটিং-করার-জন্য-সেরা-১০-টি-অ্যাপস -2
এই বৈশিষ্ট্যটির সাহায্যে আপনি ভিডিওর সবুজ স্ক্রিনটি সরাতে এবং আপনার পছন্দসই ভিডিও বা চিত্র সম্পাদনা করতে পারেন। যদিও এটি কম্পিউটার ভিডিও এডিটরের মতো শক্তিশালী না। তবুও ব্যবহারকারীদের জন্য ভিডিও এডিটর হিসেবে কাইনমাস্টার মোবাইল ফোন অ্যাপটি প্রথম স্থানে রয়েছে। যাইহোক ভিডিওতে পর্যাপ্ত ব্যাকলাইটিং থাকলে Chroma Kinemaster ভালো আউটপুট তৈরি করে। যে এটি একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন এছাড়াও সুবিধা আছে যে সব বিকল্প আপনার হাতে আছে।

ভিডিও এডিটিং করার জন্য Filmora Go অ্যাপস

Wondershare's Filmora Go একটি বিনামূল্যের ভিডিও এডিটিং অ্যাপ, অনেক বিনামূল্যের টুল এবং বৈশিষ্ট্য অফার করে। ফিলমোরা গো অ্যাপটিতে ট্রিমিং, কাটিং, রেন্ডারিং ইত্যাদির মতো মৌলিক ভিডিও এডিটিং টুল রয়েছে। এটিতে ফ্লিপ করা ভিডিও, ইনস্টাগ্রামে সাধারণ বর্গাকার ভিডিও (1:1) এবং YouTube এর জন্য 16:9 অনুপাত তৈরি করার ক্ষমতা রয়েছে। এই সুবিধাগুলি ছাড়াও স্লো মোশন, ট্রানজিশন, ভিডিও ফিল্টার, ওভারলে এবং এমনকি গান যোগ করার ক্ষমতাও রয়েছে। অ্যাপের বেশিরভাগ বৈশিষ্ট্য বিনামূল্যে ব্যবহারের জন্য, অতিরিক্ত প্রিমিয়াম বৈশিষ্ট্যগুলি অতিরিক্ত ফি দিয়ে উপলব্ধ। আপনি জানতে পারবেন ভিডিও এডিটিং করার জন্য সেরা ১০ টি অ্যাপস এর নাম এই আর্টিকেলে আপনি পেয়ে যাবেন।

ভিডিও এডিটিং করার জন্য Inshot অ্যাপস

আপনি যদি Facebook, Instagram এবং Tik Tok-এর জন্য উপযুক্ত এমন একটি ভিডিও এডিটিং অ্যাপ খুঁজছেন, তাহলে আপনি InShot অ্যাপের মাধ্যমে মানসিক শান্তি পেতে পারেন। InShot এর মাধ্যমে আপনি আপনার ভিডিওতে গান ভয়েজ এবং প্রভাব যোগ করতে পারেন। এছাড়াও স্টিকার এবং টেক্সট যোগ করার বিকল্প আছে। স্লো মোশন, ফাস্ট মোশন ইত্যাদির মতো বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই সুবিধাগুলি ছাড়াও, আপনি ক্রপিং, ক্রপিং এবং ক্রপিংয়ের মতো মৌলিক সম্পাদনা বৈশিষ্ট্যগুলিও পান৷ ভিডিও ছাড়াও এই প্রোগ্রামটিতে ফটো এডিটিং বৈশিষ্ট্যও রয়েছে।

ভিডিও এডিটিং করার জন্য Vivavid Too অ্যাপস

VivaVideo হল সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও এডিটিং অ্যাপ্লিকেশনগুলির মধ্যে একটি। মূলত সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য সংক্ষিপ্ত ভিডিও এডিটিং অ্যাপটি দ্বিতীয়টি নেই। VivaVideo অ্যাপটিতে স্টোরিবোর্ডের মতো একটি ভিডিও এডিটিং ইন্টারফেস রয়েছে। এর মানে হল আপনি আপনার ক্লিপগুলিতে প্রয়োজন অনুসারে সম্পাদনা, ছাঁটাই, কাটা এবং গান যোগ করতে পারেন। অ্যাপটিতে 200 টিরও বেশি ভিডিও ফিল্টার রয়েছে। পাশাপাশি ধীর গতি এবং দ্রুত গতির জন্য সমর্থন রয়েছে।

ভিডিও এডিটিং করার জন্য Quick অ্যাপস

দ্রুত ভিডিও সম্পাদনা অ্যাপটি মূলত সমস্ত মৌলিক ভিডিও সম্পাদনা বৈশিষ্ট্য সরবরাহ করে। অ্যাপটিতে 50 টি পর্যন্ত ছবি বা ভিডিও ক্লিপ যোগ করুন এবং অ্যাপটি আপনার সমস্ত ছবি এবং ভিডিও বিশ্লেষণ করবে এবং ছোট ভিডিও তৈরি করবে। এইভাবে প্রোগ্রাম কাজ করে। এছাড়াও 20 টিরও বেশি ভিডিও শৈলী থেকে বেছে নেওয়ার জন্য রয়েছে. আপনি রপ্তানি করার আগে আপনার ভিডিওগুলি সাজাতে এবং কাস্টমাইজ করতে পারেন৷ এই অ্যাপটি এই তালিকার অন্যদের থেকে একটু আলাদা, তবে এর বৈশিষ্ট্যগুলি বেশ কার্যকরী।
প্রিয় পাঠক এখন আপনি জানতে পারবেন ভিডিও এডিটিং করার জন্য সেরা ১০ টি অ্যাপস এর নাম সম্পর্কে। এই দশটি অ্যাপস ব্যবহার করে আপনি ফ্রিতে খুব সুন্দর ভাবে ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। তাই যারা ভিডিও এডিটিং করার অ্যাপস খুঁজছিলেন তারা এই দশটি অ্যাপস ব্যবহার করে ভিডিও এডিটিং করে নিবেন। ভিডিও এডিটিং অ্যাপস এর ডাউনলোড লিংক নিচে বিস্তারিত ভাবে জানানো হবে।

ভিডিও এডিটিং অ্যাপস নাম 

ভিডিও এডিটিং অ্যাপসের নাম এখন আমি আপনাদেরকে দিয়ে দিব। নিচে আপনি এই ১০ টি অ্যাপসের ডাউনলোড লিংক আপনি পেয়ে যাবেন। খুব সহজে এই অ্যাপসগুলো আপনি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন এবং ফ্রিতে আপনি ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। চলুন তাহলে বিস্তারিতভাবে দেখে নেই ভিডিও এডিটিং অ্যাপস এর নাম।
  • Luma Fusion 
  • Adobe Prmiere Rush 
  • Quink 
  • Filmora 
  • Kine Master 
  • Kinemaster 
  • Filmora Go 
  • Inshot 
  • Vivavid Too 
  • Quik 
এখন আপনি জেনে যাবেন ভিডিও এডিটিং এর দশটি ডাউনলোড লিংক সম্পর্কে। ওই অ্যাপ এর নামের উপরে ক্লিক করলে আপনাকে ডাউনলোড লিংকের মধ্যে নিয়ে চলে যাবে। এরপর আপনি ডাউনলোড করে ভিডিও এডিটিং করা শুরু করে দিবেন। আশা করি বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।

ভিডিও এডিটিং এর ক্যারিয়ার

ভিডিও এডিটিং এর ক্যারিয়ার সম্পর্কে চলুন এখন বিস্তারিত ভাবে জেনে নেই। আপনি কি জানেন আপনি ভিডিও এডিটিং করে প্রতি মাসে লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি যদি ভিডিও এডিটিং শিখে প্রতিদিন দুইটা বা তিনটা করে ভিডিও আপনার ইউটিউব চ্যানেলের আপলোড করে থাকেন তাহলে দেখবেন আপনার আস্তে আস্তে ইউটিউব চ্যানেলটি অনেক বড় হয়ে যাবে এবং তখন আপনি প্রতি মাসে অনেক টাকা আয় করতে পারবে। কিন্তু ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে গেলে অবশ্যই আপনাকে ইউটিউব মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে হবে। ইউটিউব মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন
ভিডিও-এডিটিং-এর-ক্যারিয়ার
এরপরে আসি ফেসবুকে। আপনি ফেসবুক মার্কেটিং করেও প্রতি মাসে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। ফেসবুকের বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড করে আপনি অনেক টাকা আয় করে নিতে পারবেন প্রতিমাসে। যেমন নাটকের ভিডিও ফানি ভিডিও দর্শনীয় স্থানের ভিডিও ইত্যাদি ভিডিও করে নিতে পারবেন। তবে মনে রাখবেন যেগুলোর প্রতি মানুষের আকৃষ্ট বেশি সেই সব ভিডিও ছাড়া। তবে আপনাকে ফেসবুক মার্কেটিং করতে গেলে অবশ্যই ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে হবে। ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

বলা যেতে পারে ভিডিও এডিটিং শিখে আপনি আপনার লাইফটা সেটের করে নিতে পারবেন। ভালোভাবে যদি ভিডিও এডিটিং করতে পারেন তাহলে আপনি প্রতি মাসে অনেক টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন। ভাল এডিটিং করা শিখলে আপনাকে দেখবেন বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান চাকরির জন্য ডাকবে। তখন আর আপনাকে চাকরি খুঁজতে হবে না। তাই বলা যেতে পারে ভিডিও এডিটিং এর ক্যারিয়ার ভবিষ্যতে অনেক ভালো।

লেখকের মন্তব্যঃ ভিডিও এডিটিং করার জন্য সেরা ১০ টি অ্যাপস 

প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারলেন ভিডিও এডিটিং করার জন্য সেরা ১০ টি অ্যাপস সম্পর্কে। উপরে আমরা যে দশটি অ্যাপস এর কথা বলেছি এই দশটি অ্যাপস ব্যবহার করে আপনি খুব সহজে ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। এবং আপনার ভিডিও পছন্দ মত হবে। এ সকল অ্যাপস ব্যবহার করতে আপনার এক টাকাও খরচ হবে না বিনামূল্যে এ সকল অ্যাপস আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।

এবং আমরা যে ভিডিও এডিটিং এর অ্যাপস ডাউনলোড লিংক দিয়েছি ওই সকল অ্যাপসের উপরে ক্লিক করলে আপনি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন খুব সহজেই। আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার যেই বন্ধু ভিডিও এডিটিং করতে চাই তার কাছে শেয়ার করে দিন। এবং আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাদেরকে মন্তব্য করে জানিয়ে দিবেন। এত সময় সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাব্বির গাইড বিডি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url